খুলনার আইচগাতী দেয়াড়া অগ্রদূত খেলার মাঠ রক্ষায় বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালিত হয়েছে।
সোমবার (১৯ জুলাই) দুপুরে বিদ্যালয়ের সামনে এলাকাবাসীর উদ্যোগে এ বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করে এলাকাবাসী।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, রুপসা,আইচগাতী,দেয়াড়া অগ্রদূত মাঠ একটি ঐতিহ্যবাহি মাঠ। এই অগ্রদূত মাঠের কথা মনে করলে উঠে আসে বাংলাদেশের বিশিষ্ট খেলোয়ার সালাহ উদ্দিন লাভলুর কথা এই অগ্রদূত মাঠ সালাহ উদ্দিন লাভলুর মত খেলোয়ার তৈরি করেছে। এই অগ্রদূত মাঠ বিশ্ব বরেণ্য খেলোয়ার বাংলদেশের জাতীয় টিমের সালমার মাঠ।এই অগ্রদূত মাঠে খেলে সালমা আজ বাংলাদেশের এত বড় খেলোয়ার হয়েছেন।এই অগ্রদূত মাঠ আরো অনেক খেলোয়ারের জন্ম দিয়েছে।আজ সেই মাঠ বিলুপ্তের পথে কিছু কুচক্রকারি তাদের ব্যক্তিগত সার্থে ৪নং আসনের এম,পি মহাদ্বয় সালাম মু্র্শিদিকে বুঝিয়েছেন যে এই মাঠে খেলাধুলা হয় না মাঠের পাশে কিছু ছেলেরা গাজা খায় আরো অনেক কিছু বলেছেন কিন্তুু এম,পি মহাদ্বয়কে ভুল বোঝানো হয়েছে আপনারা খোজ নিয়ে দেখবেন এই অগ্রদূত মাঠে প্রতিনিয়তই খেলাধুলা হয়ে থাকে। যানিনা কেন কিছু কুচক্রকারি এই মাঠকে ধংস করার পরিক্লনা করেছে।স্বাধীনতার পর সৃষ্ট এই অগ্রদূত মাঠ এই এলাকার মানুষের প্রাণের মাঠ।এই মাঠের উন্নয়নের জন্য মাঠ কতৃপক্ষ একটি প্রাইমারি ইস্কুলের জন্য কিছু জমি দান করেন তারপরই গড়ে ওঠে খান বাহাদুর নামের প্রাথমিক বিদ্যালয় তারপর আরো কিছু সংখ্যক জমি দান করেন খান বাহাদুর জুনিয়র বালিকা বিদ্যালয়ের জন্য। এখন সেখানে একটি হাই ইস্কুলের অনুমোদন দিয়েছেন আমাদের প্রধানমন্ত্রী। এলাকাবাসী ও চাই ইস্কুল হোক কিন্তু সেটা মাঠ রক্ষা করে। খান বাহাদুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশে অনেক জায়গা রয়েছে সেখানে ইস্কুল করা সম্ভব।কিন্তু আমাদের এলাকার কিছু কুচক্রকারীরা এই মাঠকে গ্রাস করতে চাচ্ছে।তাই আমাদের এলাকাবাসীর প্রানের দাবি ইস্কুল হোক কিন্তু মাঠ ধংস না করে।আজকে যদি মাঠ না থাকে আমাদের যুব সমাজ খেলাধুলার প্রতি আসক্ত হবে না,আসক্ত হবে মাদকদ্রব্যের প্রতি আসক্ত হবে বাজে আড্ডায় তাই মাননীয় এম,পি মহাদ্বয় ও জননেত্রি শেখ হাসিনার দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলছি আমাদের এলাকাবাসীর একটাই দাবি ইস্কুল হোক মাঠ বাচিয়ে ইস্কুল হোক।